Skip to content
Human Rights Measurement InitiativeHuman Rights Measurement Initiative
  • বাংলাদেশ
    • English
    • Français
    • Español
    • Português
    • Русский
    • 简体中文
    • العربية
    • हिन्दी
    • 한국어
    • ไทย
    • Tiếng Việt
    • 繁體中文
    • Bahasa Indonesia
    • தமிழ்
    • සිංහල
  • Use our dataExpand
    • Go to the Rights Tracker
  • See our impact
  • Get involved
  • About HRMIExpand
    • The team

  • বাংলাদেশ
    • English
    • Français
    • Español
    • Português
    • Русский
    • 简体中文
    • العربية
    • हिन्दी
    • 한국어
    • ไทย
    • Tiếng Việt
    • 繁體中文
    • Bahasa Indonesia
    • தமிழ்
    • සිංහල

Human Rights Measurement InitiativeHuman Rights Measurement Initiative

যারা নিবন্ধন করেছেন তাদের প্রত্যেককে সমীক্ষায় একটি অনন্য একক-ব্যবহারের লিঙ্ক পাঠানো হবে।

  • English
  • Français
  • Español
  • Português
  • Русский
  • 简体中文
  • العربية
  • हिन्दी
  • 한국어
  • বাংলাদেশ
  • ไทย
  • Tiếng Việt
  • 繁體中文
  • Bahasa Indonesia
  • தமிழ்
  • සිංහල

এইচআরএমআই? হার-মি? হার-মাই?

’দ্য হিউমান রাইট‍্স মেজারমেন্ট ইনিশিয়েটিভ’ একটু রাশভারি লাগে, তাই আমরা এইচআরএমআই-কে সংক্ষেপে ‘হার্মি’ বলে ডাকি।

“মানবাধিকার পারফরম্যান্স বিষয়ক তুলনামূলক তথ্যের সাহায্যে সরকারের জবাবদিহিতা কার্যকরভাবে নিশ্চিত করা সম্ভব। যথাসম্ভব উৎকৃষ্ট মানের তথ্য সৃষ্টি ও বিনিময় করা এবং এর ফলাফল কাজে লাগানোর জন্য দ্য হিউমান রাইট‍্স মেজারমেন্ট ইনিশিয়েটিভের কাজ নির্ভর করে দুনিয়াব্যাপী অবস্থানকারী সব মানবাধিকার কর্মীদের পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর।”

হিউম্যান রাইট‍্স ওয়াচের নির্বাহী পরিচালক কেন রথ বলেন

হার্মি বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার পারফরম্যান্সের ওপর নজর রাখা বিষয়ক প্রথম প্রকল্প। এটির সাথে সংশ্লিষ্ট প্রধান কাজগুলোর একটি হল বার্ষিক হার্মি জরিপের মাধ্যমে প্রতি বছর তথ্য সংগ্রহ করা।

হিউম্যান রাইট‍্স ওয়াচের নির্বাহী পরিচালক কেন রথ বলেন, “মানবাধিকার পারফরম্যান্স বিষয়ক তুলনামূলক তথ্যের সাহায্যে সরকারের জবাবদিহিতা কার্যকরভাবে নিশ্চিত করা সম্ভব। যথাসম্ভব উৎকৃষ্ট মানের তথ্য সৃষ্টি ও বিনিময় করা এবং এর ফলাফল কাজে লাগানোর জন্য দ্য হিউমান রাইট‍্স মেজারমেন্ট ইনিশিয়েটিভের কাজ নির্ভর করে দুনিয়াব্যাপী অবস্থানকারী সব মানবাধিকার কর্মীদের পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর।”

এ বছর আমরা ৪৭টি দেশে জরিপ করছি: আমেরিকান সামোয়া, অ্যাঙ্গোলা, অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ব্রাজিল, চীন, কুক দ্বীপপুঞ্জ, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো, ফেডারেটেড স্টেট‍্স অফ মাইক্রোনেশিয়া, ফিজি, ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়া, গুয়াম, হংকং, ভারত, জর্ডান, কাজাখস্তান, কিরিবাতি, কিরগিজস্তান, লাইবেরিয়া, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, মেক্সিকো, মোজাম্বিক, নাউরু, নেপাল, নিউ ক্যালেডোনিয়া, নিউজিল্যান্ড, নিউ, উত্তর মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জ, পালাউ, পাপুয়া নিউ গিনি, সামোয়া, সৌদি আরব, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, টোকেলাউ, টোঙ্গা, টুভালু, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভানুয়াতু, ভেনিজুয়েলা, ভিয়েতনাম এবং ওয়ালিস ও ফুটুনা।

এই জরিপটি সম্পর্কে তথ্যাদি এবং এতে অংশগ্রহণ কীভাবে করা যায় তা এখানে দেওয়া হল।

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলি

যেকোনো দেশের সামগ্রিক মানবাধিকার পরিস্থিতির সবচেয়ে সঠিক তথ্য স্থানীয় এবং আঞ্চলিক মানবাধিকার কর্মীদের কাছ থেকেই আসে।

আমরা এমন একটি অনলাইন প্রশ্নপত্র তৈরি করেছি যেখানে বিশ্বব্যাপী সবরকম মানবাধিকার কর্মীদেরকে একই ধরনের প্রশ্ন করা হয়, তাদের দেশের সরকার মানবাধিকার রক্ষায় কতটা ভূমিকা পালন করে তা সেখানে জানতে চাওয়া হয়।

আমাদের সিভিল অ্যান্ড পলিটিকাল রাইট‍্সের প্রধান ডঃ কে. চ্যাড ক্লে’র নেতৃত্বে জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের একটি দল সযত্নে এই জরিপটি তৈরি করেছেন এবং জরিপে অংশগ্রহণকারীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য তাঁরাই বিশ্লেষণ করছেন। জরিপটি যেন সব দেশেই পরিচালনার যোগ্য হয় তা নিশ্চিত করতে এবং প্রতিটি দেশ থেকে পাওয়া ফলাফলের নিশ্চয়তা পরিমাপ করতে তাঁরা পরিসংখ্যান-সংক্রান্ত উন্নত সব কৌশল ব্যবহার করছেন। আমাদের জরিপটির কার্যপদ্ধতি সম্পর্কে আপনি এখানে আরো বিস্তারিত তথ্য পাবেন।

যত বেশি মানবাধিকার কর্মীরা এতে অংশ নেবেন, আমাদের তথ্য তত বেশি নির্ভরশীল হবে।

হার্মির বাষিক এই তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করলে সবারই উপকার হবে। আপনার ৩০-৬০ মিনিট সময় ব্যয় করে আমাদেরকে কিছু তথ্য জানানোর ফলে বিশ্বমানের তথ্য ও মেট্রিক্সের সাহায্যে আপনার দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির স্বাধীন, বিশদ একটি বিবরণ সৃষ্টি করা সম্ভব হবে। যত বেশি মানবাধিকার কর্মীরা এতে অংশ নেবেন, আমাদের তথ্য তত বেশি নির্ভরশীল হবে।

যে কেউই বিনামূল্যে আমাদের রাইট‍্স ট্র্যাকারের সব তথ্য দেখতে পারবে৷

কোথায় কোথায় অবস্থার উন্নতি করার সুযোগ রয়েছে তা বিভিন্ন দেশের সরকারকে দেখাতে―এমনকি অন্যান্য দেশের সাথে একটু সুস্থ প্রতিযোগিতা করতেও―মানবাধিকার পর্যবেক্ষক ও মানবাধিকার রক্ষাকারীরা নিজেদের কাজ থেকে পাওয়া প্রমাণের পাশাপাশি আমাদের তথ্য ব্যবহার করতে পারবেন।

আমরা যে যে দেশে তথ্য সংগ্রহ করছি সেখানকার ঘটনাবলি পর্যবেক্ষণ করছেন এমন যেকোনো মানবাধিকার-গবেষক ও মানবাধিকার কর্মীই এতে অংশ নিতে পারবেন। আমরা যাঁদেরকে খুঁজছি তাঁদের মাঝে আছেন:

  • এমন সব মানবাধিকার কর্মী (গবেষক, বিশ্লেষক, সংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত অন্যান্য ব্যক্তি) যাঁদের কাজ হচ্ছে জরিপের অধিভূক্ত দেশের নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা। তাঁরা আন্তর্জাতিক অথবা জাতীয় পর্যায়ের এনজিওতেও কর্মরত থাকতে পারেন কিংবা থাকতে পারেন কোনো সিভিল সোসাইটি সংস্থাতেও।
  • মানবাধিকার আইনজীবি।
  • জরিপের অধিভূক্ত দেশে মানবাধিকার সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কাজ করছেন এমন সাংবাদিক।
  • জরিপের অধিভূক্ত দেশের জাতীয় মানবাধিকার-সংক্রান্ত কোনো প্রতিষ্ঠানের (এনএইচআরআই) কোনো কর্মী―তবে কেবল যদি সেই প্রতিষ্ঠান প্যারিস প্রিন্সিপল‍্স পুরোপুরি মেনে চলে এবং নিজস্ব ম্যান্ডেট পালনে যদি সেটির পূর্ণ স্বাধীনতা থাকে।

চিন্তা করবেন না―আমাদের প্রশ্নগুলো যেসব বিষয়ের ওপর সেই সবকটি বিষয় নিয়ে বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের জ্ঞান যে অধিকাংশ মানুষেরই নেই তা আমরা জানি।

আমাদের জরিপের মডেলে এটি ইতোমধ্যেই বিবেচনা করে রাখা হয়েছে এবং ধরেই নেওয়া হয়েছে যে, জরিপের প্রশ্নগুলোর উত্তর যারা দেবে তাদের জ্ঞান বিভিন্ন পর্যায়ের হতে পারে। অংশগ্রহণকারীরা যে যা সম্পর্কে ভালো জানেন বলে মনে করেন শুধু তা সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিলে আমরা যেমন তথ্য পাব, সবাই সব প্রশ্নের উত্তর দিলে যেন তার চেয়ে ভালো তথ্য পাওয়া যায় এমনভাবেই জরিপটি তৈরি করা হয়েছে।

এর গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ হল এই যে, মনস্ত্বাত্তিক গবেষণা থেকে দেখা গেছে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষ নিজের জ্ঞানের পরিধি সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখে না। আমরা যদি অংশগ্রহণকারীদেরকে নিজের পছন্দমতো প্রশ্নের উত্তর দিতে দিই তাহলে হয়তো দেখা যাবে শেষপর্যন্ত উপকারী অনেক তথ্যই আমরা পেতে পারতাম কিন্তু আর পাই নি।

সব ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ না হোন, মানবাধিকার নিয়ে কাজ করার কারণে আর দশজনের চেয়ে এই সম্পর্কে আপনি সম্ভবত বেশিই জানবেন। তাই আমরা চাই, আপনার যে জ্ঞান আছে তার ভিত্তিতে আপনি সবগুলো প্রশ্নেরই উত্তর দিন। আমাদের পদ্ধতিটি এমনভাবে প্রণয়ন করা হয়েছে যেন বিভিন্ন ধরনের উত্তর এলেও এতে কোনো সমস্যা না হয়―মতামত যারা দেবে তাদের মধ্যে কারো জ্ঞান বেশি আর কারো জ্ঞান কম হবে এমনই ধরে নেওয়া হয়েছে।

দেখা যায়, জরিপে অংশগ্রহণকারীরা বেশিরভাগ সময়ই যে দেশের তথ্য দিচ্ছেন সেই দেশেই বসবাস করে থাকেন। তবে এর ব্যতিক্রমও রয়েছে।

মানবাধিকার রক্ষাকারীদের প্রতি যে দেশ যত বেশি বৈরী (যেমন: সৌদি আরব) অথবা যে দেশের অবস্থা যত বেশি সঙ্কটময় (যেমন: কংগো, ভেনিজুয়েলা) সেসব দেশের ক্ষেত্রে দেকা যায় অংশগ্রহণকারীদের অন্যত্র বাস করার সম্ভাবনা ততই বেড়ে যায়।

এছাড়া এনজিওতে কর্মরত অনেক মানবাধিকার গবেষকের ওপর একাধিক দেশ পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব থাকে। তাই তাঁরাও যে দেশে বসবাস করেন না সেই দেশ নিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন।

স্বার্থের সংঘাত এড়ানো এবং আমাদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সরকারি কর্মকর্তা বা সরকারনিয়ন্ত্রিত এনজিওতে কর্মরতদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করি না।

আমরা এমন সব অংশগ্রহণকারী খুঁজছি যাঁদের প্রাথমিক উৎস থেকে তথ্য পাওয়ার সুযোগ আছে এবং যাঁরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে মানবাধিকার-সংক্রান্ত তথ্য লাভের ক্ষেত্রে যোগাযোগের একদম প্রথম পর্যায়ে থাকেন। এই কারণে, যাঁরা মানবাধিকার-সংক্রান্ত প্রাতিষ্ঠানিক কাজ করে থাকেন তাঁদেরকে আমরা এই জরিপে অংশ নিতে দিই না। তবে প্রাতিষ্ঠানিক কাজের পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে প্রাথমিক উৎসের সাথে কাজ করলে তাঁদেরকে আমরা আমন্ত্রণ জানাই।

মানবাধিকার বিষয়ে জ্ঞান শুধু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে এসেছে, মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হওয়া এমন ব্যক্তির কাছ থেকেও আমরা মতামত গ্রহণ করি না।

না। জরিপের উত্তর সবসময় একজন মানুষের জ্ঞান ও চিন্তাভাবনার ভিত্তিতে হতে হবে, একাধিক সহকর্মীর সমষ্টিগত মতামত অথবা অংশগ্রহণকারী যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন সেটির ঘোষিত মতামত জরিপে উত্তর হিসাবে দেওয়া যাবে না। যত বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করে উত্তর দেবে ততই ভালো, কারণ একেকজনের জ্ঞানের পরিধি একেকরকম হবে এবং এসব মতের পার্থক্যের ভিত্তিতেই আমাদের ফলাফলকে ঘিরে আমরা নিশ্চয়তার ক্ষেত্র (সার্টেনটি ব্যান্ড) নির্ধারণ করতে পারব।

আপনাকে যদি জরিপে অংশগ্রহণ করার আমন্ত্রণ জানানো হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে একটি নিরাপদ নিবন্ধন/সম্মতি ফরমের লিঙ্ক পাঠানো হয়ে যাবে। অনুগ্রহ করে সেটি পূরণ করুন। পূরণ করতে ৩০ সেকেন্ডের মতো লাগবে।

আপনাকে যদি জরিপে অংশগ্রহণ করার আমন্ত্রণ জানানো হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে একটি নিরাপদ নিবন্ধন/সম্মতি ফরমের লিঙ্ক পাঠানো হয়ে যাবে। অনুগ্রহ করে সেটি পূরণ করুন। পূরণ করতে ৩০ সেকেন্ডের মতো লাগবে। Everyone who has registered will then be sent a unique single-use link to the survey itself.

আপনি যদি অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রিত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার অন্যান্য সহকর্মীদেরকে অথবা জরিপটিতে অংশগ্রহণের উপযুক্ত অন্য যে কাউকে এই জরিপের কথা জানাতে পারেন। আপনার দেশে হার্মির যে দেশীয় অ্যাম্বাসেডর রয়েছেন তাঁর কাছে তাদের কথা বলে অথবা survey@humanrightsmeasurement.org ঠিকানায় ইমেইল করে তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ করে দিতে পারেন। সম্ভাব্য আরো অংশগ্রহণকারী মনোনয়নের জন্য জরিপের মধ্যেই একটি ঘরও থাকবে।

জরিপের লিঙ্কগুলো পাঠানো হবে ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে।

আমরা কারো কারো কাছে শুনেছি হার্মির জরিপের ইমেইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফিল্টার হয়ে তাদের স্প্যামের ফোল্ডারে চলে গেছে। এমন যেন না হয় তা নিশ্চিত করতে আমাদের ডোমেইনের নামটিকে (@humanrightsmeasurement.org) আপনার নিরাপদ প্রেরকের তালিকায় (সেইফ সেন্ডার্স লিস্ট) যোগ করে দিন। এতে জরিপের লিঙ্ক ঠিকঠাক আপনার ইনবক্সেই যাবে।

আমাদের জরিপে অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তা ও তথ্য-সুরক্ষাকে আমরা অত্যন্ত গুরুত্ব দিই। নিবন্ধনের ফরমে যেসব তথ্য আপনি আমাদেরকে দিচ্ছেন সেসব তথ্যের গোপনীয়তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা যা যা করে থাকি তা সম্পর্কে আপনি এখানে পড়ে দেখতে পারবেন।

আর জরিপটির তথ্যগুলোও গোপন থাকবে এবং জরিপটিতে অংশগ্রহণকারীর পরিচয়সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্যই দিতে হয় না, তাই কারো পক্ষে আপনার দেওয়া উত্তরের সাথে আপনার নামের সম্পর্ক খুঁজে পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

সঠিক ব্যক্তির নিকট থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে জরিপে অংশগ্রহণকারী সম্ভাব্য প্রতিটি মানুষের সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া ব্যক্তিগতভাবে আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই নিজ নিজ দেশে যত বেশি সম্ভব হয় এমন সম্ভাব্য অংশহণকারীর সাথে যোগাযোগ এবং জরিপ-সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়াদি, যেমন: স্থানীয় ভাষায় অনুবাদ নিরীক্ষণের জন্য হার্মি অ্যাম্বাসেডরদের ওপর আমরা নির্ভর করি। অ্যাম্বাসেডররা মানবাধিকার নিয়ে কর্মরত স্থানীয়দের সাথে যোগাযোগ করেন, আর তাঁরা আবার জরিপের জন্য আরো সম্ভাব্য অংশগ্রহণকারী মনোনীত করেন―একে আমরা ‘স্নোবল ইফেক্ট’ বলি।

অন্যভাবে বললে, জরিপের জন্য সম্ভাব্য অংশগ্রহণকারীদের সাথে যোগাযোগ করে তাঁদেরকে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানানোর মাধ্যমে হার্মির অ্যাম্বাসেডররা তথাকথিত তুষারের গোলাটি (স্নোবল) গড়ানো শুরু দেন। এরপর আমরা তাঁদের সবাইকে আরো সম্ভাব্য অংশগ্রহণকারীদের নাম বলতে বলি।

আমাদের অ্যাম্বাসেডররা আমাদের কাজে অশেষ অবদান রাখেন। আমাদের অ্যাম্বাসেডরদের মাঝে যাঁদের নাম উন্মুক্ত রয়েছে তাঁদের নাম আপনারা আমাদের দল সম্পর্কিত পাতাটিতে দেখতে পাবেন।

আমাদের মোজাম্বিকের অ্যাম্বাসেডর ডেভিড মাৎসিনে’র একটি ছোট্ট ভিডিও সাক্ষাৎকার এখানে দেওয়া হল। মাৎসিনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের একজন গবেষক এবং তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার লুসোফোন দেশগুলোর ওপর পর্যবেক্ষণে বিশেষজ্ঞ।

আমাদের বেশ কয়েকজন অ্যাম্বাসেডরকে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলের অন্যান্য আরো ভিডিওতে দেখতে পাবেন।

ধন্যবাদ!

বিশ্বজুড়ে শত শত যেসব মানবাধিকার কর্মী আমাদেরকে তাঁদের সময় ও জ্ঞান প্রদান করে যাচ্ছেন আমাদের অত্যাধুনিক তথ্য ও মেট্রিক্স নির্ভর করে তাঁদেরই ওপর। আমরা তাঁদের প্রতি একান্তই আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।

আপনি যদি হার্মির জরিপে অংশগ্রহণ করে থাকেন তাহলে আপনাকে আমরা আন্তরিক ধন্যবাদ ও উষ্ণ সম্ভাষণ জানাচ্ছি। আপনাকে ছাড়া এসব সম্ভব হতো না।

Twitter Facebook YouTube Linkedin
Go to the Rights Tracker

HRMI Privacy Policy

Web site content © HRMI. Unless otherwise noted, all content is licensed under a Creative Commons Attribution-Non Commercial 4.0 International license.

We'd like to store cookies and usage data to improve your experience.

For any website to function, it is necessary to collect a small amount of user data, so by continuing to use this website, you are consenting to that. To find out more, please read our Privacy Policy

Functional Always active
The technical storage or access is strictly necessary for the legitimate purpose of enabling the use of a specific service explicitly requested by the subscriber or user, or for the sole purpose of carrying out the transmission of a communication over an electronic communications network.
Preferences
The technical storage or access is necessary for the legitimate purpose of storing preferences that are not requested by the subscriber or user.
Statistics
The technical storage or access that is used exclusively for statistical purposes. The technical storage or access that is used exclusively for anonymous statistical purposes. Without a subpoena, voluntary compliance on the part of your Internet Service Provider, or additional records from a third party, information stored or retrieved for this purpose alone cannot usually be used to identify you.
Marketing
The technical storage or access is required to create user profiles to send advertising, or to track the user on a website or across several websites for similar marketing purposes.
Manage options Manage services Manage {vendor_count} vendors Read more about these purposes
View preferences
{title} {title} {title}
  • Use our data
    • Go to the Rights Tracker
  • See our impact
  • Get involved
  • About HRMI
    • The team
Search